ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ OPTIONS

ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ Options

ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ Options

Blog Article

৫ থেকে ২.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এ ফলের আকার বড়, পাকলে খোসার রং লাল হয়ে যায় ,শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, লাল ও সাদা এবং রসালো প্রকৃতির । ফলের বীজগুলো ছোট ছোট কালো ও নরম ।

তবে গরমের মরসুমে গোলাপ গাছে ফুল থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত রোদ লাগা থেকে দূরে রাখতে হবে এতে করে ফুলের রং নষ্ট হয়ে যায়। বর্ষাকালে গোলাপ গাছে কোন সার প্রয়োগ করবেন না এবং টবগুলিকে সেডের নীচে রাখবেন কারণ এতে করে বৃষ্টির জল জমে গাছ নষ্ট করে দিতে পারে।

ড্রাগন ফল সাধারণত তিন প্রজাতির হয়ে থাকে-

ড্রাগন ফ্রুট গাছ ক্যাকটাস সদৃশ্য এবং ছোট গোলাকার ফলের ভিতরের অংশ সাধারনত লাল ও সাদা বর্ণের হয়ে থাকে। ড্রাগন ফলের ভিতরের অংশে ছোট ছোট নরম বীজ থাকে। আমাদের দেশের আবহাওয়া ড্রাগন ফল চাষের জন্য উপযুক্ত এবং এখন পর্যন্ত পরিক্ষামূলক চাষেও ভালো ফলাফল পাওয়া গেছে। আপনি চাইলে বাড়ির ছাদ বাগানে বড় টবে বা ড্রামে ড্রাগন ফল চাষ করে শখ পুরণ ও পুষ্টি আহরণ দুটোই করতে পারেন। নিম্নে ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হলো।

ক্যাডেট কলেজে চান্স পাওয়ার সহজ উপায়

ড্রাগন ফলে রয়েছে ভিটামিন ই এবং ভিটামিন সি। এছাড়াও রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। সামগ্রিকভাবে বললে ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে আমাদের দেহের জন্য বেশ উপকারি পুষ্টিগুন এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাদ্য হিসেবেও একে গণ্য করা হয়। শরীর রক্ষার্থে এবং সুস্থ্য থাকতে ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ বেশ কার্যকারী। তাই সামর্থ্য থাকলে অথবা নিজে চাষ করে শরীর সুস্থ্য রাখতে এবং দেহের পুষ্টির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ড্রাগন খেতে হবে।

আপনাদের যদি এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাকে জানাতে জানাবেন। সেগুলোর সমাধান করাবার আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন, সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, সবাই খুব ভালো থেকো নমস্কার।

গোড়ায় অতিরিক্ত জল জমে গেলে মূল পচে যায়। এ রোগ হলে মাটির ভিতরে গাছের মূল একটি দুটি করে পচতে পচতে গাছের সমস্ত মূল পচে যায়। গাছকে উপরের দিকে টান দিলে মূল ছাড়া শুধু কান্ড উঠে আসে। তাই জলের পরিমান খেয়াল রাখতে হবে

প্রচুর ঘাম হয়? শরীরে পানির চাহিদা পূরণে যে ৫ ফল খাবেন

বাংলাদেশের সেরা সরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা

ঔষধিগুণ বিশিষ্ট : অ্যালোভেরা, তুলসী, থানকুনি, চিরতা, স্টিভিয়া, গাইনোরা।

ড্রাগন ফল গাছের সঠিক পরিচর্যা না করলে ফলন ভালো হবেনা। যদিও ড্রাগন ফল গাছে তেমন একটা রোগ বালাইয়ের আক্রমন হয়না তবে পারিপার্শ্বিক অন্যান্য যত্ন নিয়মিত নিতে হয়। here চারা লাগানোর পর ড্রাম টি রোদ যুক্ত স্থানে রাখুন। এটি ক্যাকটাস জাতীয় গাছ বলে চাষে খুব বেশি পানি দিতে হয়না। চারায় পানি দেয়ার সময় লক্ষ্য রাখুন যেন গোড়ায় পানি না জমে। ড্রামের ভিতরের বাড়তি পানি সহজেই বের করে দেবার জন্য ড্রামের নিচের দিকে ৪ থেকে ৫ টি ছিদ্র করে দিন মাটি ভরাট করার পুর্বেই। ড্রাগন গাছের ডালপালা লতার মত হওয়ার কারনে গাছের হালকা বৃদ্ধির সাথে সাথেই খুঁটির সাথে বেঁধে দিবেন এতে করে গাছ সহজেই ঢলে পরবেনা।

গাছে নতুন ডালপালা ছাড়ার সময়ে এবং কুড়ি তৈরীর সময়ে মাটি সর্বদা আদ্র রাখতে হবে খরা মৌসুমে প্রতি ১ দিন পর পর টবের মাটিতে জল দিতে হবে।

এগ্রোবাংলা হোম » কৃষি তথ্য » ফল-মূল চাষ » সম্ভাবনার ফল ড্রাগন

Report this page